This blog is currently running on in naming seosiri please click here to be redirected

যুগোপযোগী ও সম্মানজনক জীবন গঠন করতে চাইলে আপনার কোন পন্থা অবলম্বন করা উচিত?

যুগোপযোগী ও সম্মানজনক জীবন গঠন করতে চাইলে আপনাকে সঠিক ও সুচিন্তিত জীবনযাপনেে অভস্ত্য হওয়া আবশ্যক এবং সে সঙ্গে নিজেকে যুগোপযোগী ও সম্মানজনক জীবনের সুউচ্চ সোপানে অধিষ্ঠিত করতে চাইলে নীচের এ-ই তিনটি পন্থা বা পথ থেকে যেকোনো একটি পন্থা আপনাকে বেছে নেওয়া উচিৎ যেটি আপনাকে বেছে নিতে হবে আলোচ্য তিনটি পন্থার মধ্য থেকে সমন্বয়ের মাধ্যমে।      
তবে জীবনকে বদলে দেয়া এই পন্থা গ্রহন নিতান্তই নির্ভর করছে আপনার গ্রহনের ধরনের উপর কারন একটা প্রশ্ন থেকেই যায় জীবনকে সন্মানিত ও যুগোপযোগী করত, সেটা হলোঃ
আপনি কি সর্বদায় সমাদৃত ও সন্মানিত হয়ে বাঁচতে চান?   
চলুন যেনে নিই, কোন পন্থা অবলম্বন করলে আপনি আপনাকে ও আপনার পরিবেশকে ভালো রাখতে পারবেন এবং আপনি ব্যাক্তিগত জীবনে সফলকাম হবেন আর সে সঙ্গে আপনার সন্মানিত জীবনের অংশ হিসেবে আপনার সমাজ, দেশ-জাতি, বন্ধু, পরিজন সবাই আপনার সন্মান জনক জীবনের জন্য সন্মানিত ও গর্ববোধ করবে।    
    যুগোপযোগী ও সম্মানজনক জীবন গঠনমূলক বিচার্য পন্হা সমুহ নিম্নক্তঃ  
কেতাবি পন্থা? সপ্রতিভ পন্থা? খেতাবি পন্থা?
১. কিতাবী: কিতাব পড়ে যারা বুৎপত্তি অর্জন করে তাঁহারাই হলো কিতাবী|
২. সপ্রতিভ: মহান রাব্বুল আল আমিনের বিশেষ অনুগ্রহে নিজ ধ্যানে ও জ্ঞানে ব্যুত্পত্তি অর্জনকৃত বেক্তি|
৩. খেতাবি: যদিও পূর্বের দিনে খেতাবি হতে হলে কেতাবী ও সপ্রতিভ এই দুটো বিশেষ যোগ্যতার প্রয়োজন হত তবে বর্তমানে খেতাবি হতে হলে বিশেষ তেমন কিছুর প্রয়োজন হয়না , প্রয়োজন হয় যেইটার সেটা হলো অর্থ, read more from the original published post- যুগোপযোগী ও সম্মানজনক জীবন গঠন